শনিবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৯

ব্লগস্পট ব্লগের কিছু প্রয়োজনীয় সেটিংস (নতুনদের করনীয়)

ব্লগস্পট ব্লগের কিছু প্রয়োজনীয় সেটিংস (নতুনদের করনীয়)

প্রতিদিনই অনেক নতুন নতুন ব্লগার আসছেন ব্লগস্পটে। তৈরী করে নিচ্ছেন তাদের শখের ব্লগ। কেউ শখে তৈরী করছেন আবার কেউ পেঠের তাগিদে। যে যেভাবেই খুলেন না কেন! আজকে সবার জন্যই নিয়ে আসলাম কিছু প্রয়োজনীয় সেটিংস।

আমি প্রায় ব্লগেই দেখি এই সেটিং গুলো করা থাকে না। আমি প্রয়োজনীয় বলে এখন যে সেটিংস গুলো শেয়ার করবো সেটি আপনার কাছে অপ্রয়োজনীয়ও হতে পারে। তাই চলুন মূল কার্যে যাওয়ার আগে একটি লিষ্ট দেখে নেই। লিষ্ট দেখে যদি মনে করেন আপনার এগুলোর দরকার আছে, তাহলে পুরো পোষ্টটা দেখলেন। নাইলে হুদাই সময় নষ্ট করে কি লাভ??


প্রয়োজনীয় সেটিংসঃ

  • ব্লগের ভাষা বাংলা করা (বাংলা ব্লগের জন্য অতি প্রয়োজনীয়)
  • টাইম ফর্মেটিং পরিবর্তন করা। 
  • Quick Edit আইকন রিমুভ করা।
  • অবস্থান সেট করা।
  • Author Profile দেখানো।
  • Comment Moderation চালু করা।
  • হোম পেইজে কতগুলো পোষ্ট দেখাতে চান সেটি সেট করা।


১// ব্লগের ভাষা বাংলা করাঃ  আপনি যদি বাংলায় ব্লগিং করেন তাহলে ব্লগের ভাষা বাংলা করার প্রয়োজন আছে। কারণ এটির মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগকে সম্পূর্ন্য বাংলায় রূপান্তর করতে পারবেন। তাছাড়া ব্লগের তারিখ, নাম্বার, কমেন্টস সবগুলো বাংলায় দেখাবে। ব্লগ এর ভাষা বাংলা করার জন্য প্রথমে ড্যাশবোর্ডে যান, তারপর Settings > Language and formatting > Language

ব্লগস্পট ব্লগের কিছু প্রয়োজনীয় সেটিংস (নতুনদের করনীয়)



২// টাইম ফর্মেটিং পরিবর্তন করাঃ ব্লগের ভাষা পরিবর্তন হয়ে গেলে এখন আপনার ব্লগের যাবতীয় সবকিছু বাংলা হয়েছে গেছে। এখন টাইম ফর্মেট পরিবর্তন করবো। একটি ব্লগ যখন নতুন খোলা হয় তখন টাইম ফর্মেট থাকে এরকমঃ 9:45AM  - এখন আপনি ইচ্ছা করলে এই এই ফর্মেটটি পরিবর্তন করতে পারবেন। আরও বেশ কয়েকটি ফর্মেট রয়েছে। প্রথমে ড্যাশবোর্ডে যান, তারপর Settings > Language and formatting > Formatting > Timestamp Format

ব্লগস্পট ব্লগের কিছু প্রয়োজনীয় সেটিংস (নতুনদের করনীয়)


৩// Quick Edit আইকন রিমুভ করাঃ অনেক সময় দেখবেন ব্লগের মধ্যে প্রতিটি পোষ্টের মধ্যে হলুদ রঙের একটি পেন্সিল দেখাচ্ছে। এটাকেই Quick Edit Icon বলা হয়। আমার কাছে এটা অপ্রয়োজনীয়ই মনে হয়। কারণ আজ পর্যন্ত এটা কোন কাজে লাগে নাই। অন্যকারও কাজে লাগতেও দেখি নাই। সুতরাং ইহা যদি আপনার কাছেও অপ্রয়োজনীয় মনে হয় তাহলে রিমুভ করে নিন। রিমুভ করতে প্রথমে ড্যাশবোর্ড থেকে Layout এ যান। তারপর "ব্লগ পোস্টগুলি / Blog Posts" উইডগেট টি ওপেন করুন। তারপর "Show Quick Editing" এটা uncheck করে দিন।




৪// অবস্থান সেট করাঃ অবস্থান বলতে আপনার লোকেশন। আপনি কোন জায়গা থেকে ব্লগিং করছেন সেটি সেট করে দেওয়া। এতে করে গুগল এর কাছে ব্লগ সাবমিট করতে সহজ হয়। প্রথমে ড্যাশবোর্ড থেকে Layout এ যান। তারপর "ব্লগ পোস্টগুলি / Blog Posts" উইডগেট টি ওপেন করুন। তারপর "Location: Bangladesh" এভাবে লেখে সেভ করুন। Primary School Teacher Exam Result.

ব্লগস্পট ব্লগের কিছু প্রয়োজনীয় সেটিংস (নতুনদের করনীয়)



৫// Author Profile দেখানোঃ জেনে রাখা ভালো, এই অপশনটি শুধু যে যে টেমপ্লেট গুলোতে Author box থাকবে সেই টেমপ্লেট গুলোতে কাজ করবে। Author box এর মধ্যে ছবি এবং বিবরণ আপনার গুগল প্লাস প্রোফাইলে যা দেওয়া থাকবে, সেগুলোই Author Box এ দেখাবে। আপনার টেমপ্লেট এ Author Box যোগ করতে চাইলে দেখুনঃ Blogger Author Bio box with Social icons


৬// Comment Moderation চালু করাঃ একটি নতুন/পুরাতন ব্লগে Comment Moderation এর গুরুত্ব অনেক। স্প্যামারদের কারণে আপনার ব্লগটি হুমকির মূখে দাঁড়াতে পারে। সুতরাং এতো রিস্ক নিয়ে কজা করার দরকার নেই। সব সময় Comment Moderation করবেন। স্প্যাম কমেন্ট হলে সাথে সাথে স্প্যাম হিসেবে মার্ক করে দিবেন। তাহলে চলুন এখন দেখি নেই কিভাবে Comment Moderation চালু করবেন। প্রথমে ড্যাশবোর্ডে যান, তারপর Settings >  Posts and Comments > Comment Moderation

ব্লগস্পট ব্লগের কিছু প্রয়োজনীয় সেটিংস (নতুনদের করনীয়)




৭// হোম পেইজে কতগুলো পোষ্ট দেখাতে চান সেটি সেট করাঃ এটা কিন্তু ব্লগের গুরুত্বপূর্ন্য একটি অংশ। প্রথম পেইজে অল্প সংখ্যক পোষ্ট রাখাই ভালো। এখন যদি আপনি হোম পেইজে ২০- ৩০ টা পোষ্ট দিয়া দেন তাইলে তো ভিজিটর এর মাথা ঘুড়িয়ে পড়ে যাওয়া কথা। পেইজ লোড হওয়ার একটা বিষয় আছে। আপনি হোম পেইজে যত কম পোষ্ট রাখবে ততই ভালো। তার মধ্যে ৮-১০ টা পোষ্ট রাখাই উত্তম। তাহলে চলুন কিভাবে হোম পেইজে নির্দিষ্ট পরিমাণ পোষ্ট রাখবেন সেটি দেখে নেওয়া যাকঃ প্রথমে ড্যাশবোর্ডে যান, তারপর Settings >  Posts and Comments > Show at most 

ব্লগস্পট ব্লগের কিছু প্রয়োজনীয় সেটিংস (নতুনদের করনীয়)



আজকে এপর্যন্তই। কারও কোন সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ সবাইকে... 

শুক্রবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৫

ব্লগস্পটের নতুন ফিচার Featured Post Widget - হাইলাইট করুন জনপ্রিয় একটি পোষ্ট।

ব্লগস্পটের নতুন ফিচার Featured Posts Widget - হাইলাইট করুন জনপ্রিয় একটি পোষ্ট।

গতকাল (১০ ডিসেম্বর ২০১৫ ) ব্লগার নতুন একটি ফিচার যোগ করে ব্যবহারকারীদের জন্য। তাদের নতুন এই ফিচারটির নাম হলঃ Featured Posts Widget। আশা করিছি বুঝে গেছেন যে এই এইটার কাজ কি। হে, আপনি এই উইডগেট এর মাধ্যমে যে কোন একটি পোষ্ট হাইলাইট করতে পারবেন।

আরেকটু সহজ করা বলা যাক। আপনি বিভিন্ন বাংলা ব্লগে দেখবেন যে, যেকোন একটি গুরুত্বপূর্ন্য পোষ্ট নির্বাচিত পোষ্ট আকারে হাইলাইট করে রাখা হয়েছে। এখন আপনি ব্লগারে যেকোন একটি পোষ্ট হাইলাইট করে রাখতে পারবেন। এতে আপনি সহজেই ভিজিটরদের দৃষ্টি আকর্ষন করাতে পারবেন।

এখন হয়ত ভাবছেন যে এই উইডগেট টি কোথায় বসানো যাবে? আপনি আপনার ব্লগের Sidebar অথবা Footer অংশে এই উইডগেটটি বসাতে পারবেন। Blogger Featured Post widget টি ব্যবহার করে আপনি আপনার ইচ্ছা মত শিরোনাম দিতে পারবেন, ইচ্ছা করলে ছবি সরাতে পারবেন। যেকোন লেভেল থেকে যেকোন একটি পোষ্ট নির্বাচিত পোষ্ট হিসেবে হাইলাইট করতে পারবেন। এক কথায় প্রত্যেক ব্লগের জন্য পার্ফেক্ট একটি উইডগেট। তাহলে চলুন এখন দেখা যাক, কিভাবে এটা  আপনার ব্লগে যোগ করবেনঃ

প্রথমে Blogger Dashboard > Layout > Add a gadget এ ক্লিক করুন। তার নিচের স্কীনশট এর মত Featured Post এ ক্লিক করুন।

ব্লগস্পটের নতুন ফিচার Featured Post Widget - হাইলাইট করুন জনপ্রিয় একটি পোষ্ট।



এখন নিচের স্কীনশটের মত করে আপনি যেকোন একটি পোষ্ট সিলেক্ট করে দিয়ে আপনার মত করে কাস্টমাইজ করে নিন।


আশা করি বুঝতে পারছেন বিষয়টা। না বুঝলে নাই। কমেন্ট করবেন বুঝাই দিবো নে :P আর ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ...

বৃহস্পতিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

Grid Plus - অসাধারণ একটি রেস্পন্সিভ ব্লগার টেমপ্লেট ফ্রী ডাউনলোড করে নিন।

Grid Plus - অসাধারণ একটি রেস্পন্সিভ ব্লগার টেমপ্লেট ফ্রী ডাউনলোড করে নিন।

আসসালামু আলাইকুম ব্লগার মাষ্টারস। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম আরেকটি অসাধারণ ব্লগার টেমপ্লেট। টেমপ্লেটটির পুরো নাম Grid Plus - Grid Style Responsive Free Blogger Template এটার আমাদের নতুন ব্লগার টেমপ্লেট।  যারা Grid Syle এ ব্লগার টেমপ্লেট খুঁজছিলেন তাদের জন্য উপযুক্ত একটি টেমপ্লেট হবে এটি।

দেখুনঃ Palki - Responsive Free Blogger Template | বাংলা ভার্সন ডাউনলোড করে নিন


এই টেমপ্লেটটিতে বেশ কিছু নতুন এবং চমকপ্রদ ফিচারস রয়েছে। তার মধ্যে প্রধান কয়েকটি ফিচারস হলঃ Recent Post Carousel, Mag style home layout box, News Ticker ইত্যাদি। ইহা একটি রেস্পন্সিভ ব্লগার টেমপ্লেট। সকল মোবাইল ডিভাইসে জন্য উপযুক্ত এবং এসইও অপটিমাইজড ব্লগার টেমপ্লেট। আশা করছি ভালো লাগবে টেমপ্লেটটি। এখন টেমপ্লেটটির কিছু ফিচারস দেখে নিনঃ

টেমপ্লেট ফিচারসঃ

  • Responsive & Minimal Flat Design (Check)
  • SEO Optimized (Check)
  • Google Testing tool validator (Check)
  • HTML5 & CSS3
  • Easy Admin Panel
  • Adsense Ready
  • Breaking News Ticker
  • Top Social Icons
  • Carousel
  • Home Layout Box
  • Grid Style Posts
  • Tabbed Widget
  • Numbered page navigation
  • Breadcrumbs
  • Social Share
  • Related Posts
  • Subscribe box
  • Custom 404 page
  • Extensive Documentation



ফুল ভার্সনঃ

আপনি চাইলে এই টেমপ্লেটটির ফুল ভার্সন ও কিনতে পারেন। যদিও আপনি ফ্রী ভার্সনে সব  ফিচার গুলো পাবেন । তেমনি ফুল ভার্সনে ও কয়েকটি ফিচার রয়েছে যেগুলো ফ্রী ভার্সনে পাবেন না। ফুল ভার্সনের মেইন ফিচার গুলো হলঃ

  • ফুটার ক্রেডিট রিমুভ
  • প্রিমিয়াম সাপোর্ট
  • টেমপ্লেট আপডেট
  • ওয়ান টাইম পেমেন্ট
  • ইত্যাদি

Grid Plus সম্পর্কেঃ

নামঃ Grid Plus
ভার্সনঃ v1.0
মূল্যঃ ৳১,০৩০/-
টেমপ্লেট ভাষাঃ বাংলা এবং ইংলিশ

buy template from ms design

বুধবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

গুগল অ্যাডসেন্স এপ্রুভাল নিয়ে জানা - অজানা ৪০ টা প্রশ্ন এবং উত্তরগুলো জেনে নিন।

গুগল অ্যাডসেন্স এপ্রুভাল নিয়ে জানা - অজানা ৪০ টা প্রশ্ন এবং উত্তরগুলো জেনে নিন।

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজকে আপনাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ন্য পোষ্ট শেয়ার করছি। আমরা যারা যারা ব্লগিং করি তাদের কাছে হয়ত গুগল এডসেন্স শব্দটি খুব একটা অপরিচিত নয়। কম বেশী সবাই গুগল এডসেন্স এর সাথে পরিচিত আছি। অনেকের কাছে গুগল এডসেন্স হতে পারে সোনার হরিণ আবার কারও কাছে দুধ-ভাত।

যারা বাংলায় ব্লগিং করেন তাদের কাছে গুগল এডসেন্সটি সোনার হরিণ ই থেকে যায়। আর যারা নিয়ম অনুযায়ী ব্লগিং করেন তাদের কাছে তো দুধ-ভাত হবেই। আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করছি গুগল এডসেন্স এপরুভাল নিয়ে কিছু প্রশ্ন এবং সাথে উত্তরগুলো। যারা এডসেন্স এপ্লাই করবেন ভাবছেন তাদের হয়ত এই প্রশ্নের উত্তর গুলো অনেক কাজে আসতে পারে।

আপনি হয়ত জানেন যে, আপনি চাইলেই এডসেন্স পাবেন না। এডসেন্স পাওয়ার কিছু পূর্বশর্ত আছে। এগুলো মেনে নিয়মানুযায়ী যদি আপনি এডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করেন তাহলে আপনি এডসেন্স পেতে বাধ্য। তাহলে চলুন, গুগল এডসেন্স Approval নিয়ে জানা-অজানা কিছু প্রশ্নের উত্তর জেনে আসি...



প্রশ্নঃ ১ Google Adsense Non Hosted Account Approve পাওয়ার জন্য নিম্নে আমার কয়েকটি প্রশ্ন ?


১। Application করার পূর্বে নুন্যতম কতগুলো আর্টিকেল থাকতে হয়???
উত্তর ১. ৩০-৪০-৫০ টা হলে ভালো হয়। বেশি হলে আরও ভালো


২। About Us, Contact, Privacy & Policy বাদে আরো কি কি এ্যাড করতে হয়??? বা থাকলে ভালো হয়??
উত্তর২. About Us, Contact, Privacy & Policy & DMCA তো থাকবেই। পাশাপাশি খেয়াল রাখবেন কোন ক্যাটাগরি যেন ফাকা না থাকে। প্রতিটা ক্যাটাগরি তে মিনিমাম ৫-৭ টা কনটেন্ট রাখবেন। তাহলে বেশি ভালো হয়।


৩। Google Adwords দিয়ে Google এ ব্যানার বিজ্ঞাপনের মাধ্যেমে কি Google Non Hosted Account এর সুবিধা নেওয়া যেতে পারে কিনা??? অথবা Adsense Approve নেওয়ার জন্য কেমন priority থাকতে পারে?
উত্তর৩. Google Adwords দিয়ে যেকোনো বিজ্ঞাপন দিলেও অ্যাডসেন্স এপ্রুভাল এর জন্য কোন এক্সট্রা সুবিধা নাই। গুগলের এমন কোন নীতিমালা নেই।


৪। Content Image যদি Google Search এর মাধ্যেমে নিয়ে ব্যবহার করা হয় তাহকে কি Approve পাওয়া সম্ভব? নাকি একদম Unique Image and Unique Article Publish করতে হবে?
উত্তর ৪. Unique Image হলে সবচেয়ে ব্যাটার । তবে গুগল থেকে কখনোই কপিরাইট ইমেজ নিবেন না, কোন ইমেজ নিলেও টাইটেল এবং সাইজ পরিবর্তন করে দিবেন । কোন সমস্যা হবে না।


৫। কত Word এর আর্টিকেল থাকলে ভালো হবে?
উত্তর ৫. প্রতিটা আর্টিকেল ৪০০-৫০০ ওয়ার্ড হলে ভালো হয়। বেশি হলে তো আরও ভালো ।


৬। Google Adsense এ Apply করার আগে কি কি Check List তৈরি করা দরকার বলে আপনি মনে করেন???

উত্তর ৬. Google Adsense এ Apply করার আগে অবশ্যই কিছু Check List তৈরি করা দরকার ।

যেমনঃ

  • সাইটের সকল পোস্ট ৮০-৯০ % % ইউনিক কিনা এবং গুগল পলিসির ভিতরে আছে কিনা চেক করে নিতে হবে।
  • সাইটের সকল গুরুত্বপূর্ণ পেজ ঠিক আছে কিনা চেক করতে হবে।
  • সাইটের পোস্ট ৪০-৫০ টা ঠিকমতো ইনডেক্স হচ্ছে কিনা, ওয়েবমাস্টার টুলস এ দেখতে হবে
  • সাইটের ডিজাইন ইউজার এবং এসইও ফ্রেন্ডলি কিনা সেটা চেক করতে হবে।
  • সাদা সিদে ন্যাভিগেশন এবং লেয়াউট এ সব দরকারি জিনিস রাখতে হবে।
  • সার্চ ইঞ্জিনে কিছু Organic Keywords এ টপে Rank করালে এক্সট্রা পাইরটি পাওয়া যাবে। (যদিও Content is BIG King) এইসব কিছু ঠিকমতো চেক করে ৫০-৬০ দিন বসয়ের একটা সাইট দিয়ে এপ্লাই করলে ১০০ % শিওর প্রথম চান্সেই এপ্রুভ পাওয়া সম্ভব। ধন্যবাদ 


প্রশ্নঃ২ Non Hosted Adsense এর জন্য Alexa rank কোন প্রভাব বিস্তার করে ?

উত্তরঃ না।


প্রশ্নঃ৩ ভাই আর্টিকেল গুলো যদি স্পিন করা হয় এবং গুগলের কপি স্কেপ প্রিমিয়াম পাশ হয় তাহলে কি এডসেন্স দিবে ?

উত্তরঃ এইভাবে অনেকেই চেষ্টা করেছে, কেউ পায় নাই। ইউনিক আর্টিকেল হলেই সহজে পাওয়া যায়। আর্টিকেল স্পিন করার চিন্তা থাকলে তো হবে না ভাই।



প্রশ্নঃ৪ ডোমেইন নেম ৬ শব্দের হলে সমস্যা হবে কিনা?

উত্তরঃ ১. কোন সমস্যা হবে না। তবে, আমি সাজেস্ট করবো Keywords Target করে ডোমেইন নাম পছন্দ করুন । সেটাই বেশি ভালো হবে।


প্রশ্ন৪.১ unique article এর সাথে ইমেজ গুগল থেকে নিয়ে পাব লিশ করলে কোন সমস্যা হবে কিনা?

উত্তরঃ গুগল থেকে কারো কপিরাইট সিল দেওয়া / প্রোটেকশন করা ইমেজ নিবেন না। আর গুগলের ইমেজ নিলেও ইমেজের টাইটেল এবং সাইজ পরিবর্তন করে দিবেন। আশা করি কোন সমস্যা হবে না।



প্রশ্নঃ৫ সাইটে ৪০-৫০ টা ইউনিক আর্টিকেল আছে কিন্তু ভিজিটর খুবই কম এমন সাইট দিয়ে কি অ্যাডসেন্স পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ গুগল চায় ভালো মানের কনটেন্ট। ভিজিটর কোন ফ্যাক্ট না Top Level Domain, About, Contact, Privacy & DMCA পেজ ঠিক থাকলে approval পেয়ে যাবেন।


প্রশ্নঃ৬ Bangladesh থেকে non hosted এর জন্য কোন niche approve হয় বেশি ? Any Suggestion to start a new blog for quick approval. I mean which niche get approval easily?

উত্তরঃ ভালো প্রশ্ন ।। আমি বেশিরভাগ সময়ে Smartphone review, Education Result & Technology সাইট দিয়ে বেশি approve পেয়েছি ।


প্রশ্নঃ৭ আমি কি google adsense এর জন্য Sub domain ব্যবহার করতে পারি ?

উত্তরঃ Yes .. but আগে টপ লেভেল ডোমেইন দিয়ে এপ্রুভ করাতে হবে, তারপর সাব ডোমেইন এ অ্যাডসেন্স ব্যাবহার করতে পারবেন ।



প্রশ্নঃ৮ troll সাইট এ কি adsense aprove হবে ? content কেমন লাগবে?

উত্তরঃ এই টপিক যদি গুগলের নীতিমালা ভঙ্গ না করে, তবে ভালো মানের ৪০-৫০ টা পোস্ট দিয়ে এপ্রুভ করাতে পারবেন। আমি সাজেস্ট করবো, কোন প্রোডাক্ট বেইজ এবং ইনফরমেটিভ সাইট বানান। Example : Smartphone review, Technology g tips, health tips এইসব বিসয়ে তাড়াতাড়ি এপ্রুভাল পাবেন .


প্রশ্নঃ৯ website এর article গুল মিনিমাম কত ওয়ার্ড এর হতে হয়?

উত্তরঃ ৪০০-৫০০ ওয়ার্ড হলে ভালো হয়। নয়লে insufficient Content দেখাতে পারে।


প্রশ্নঃ১০ ব্লগ ছাড়া অন্য অন্য কোন সাইট এর জন্য আপ্রভাল সম্ভব কি? যেমন কোশ্চেন এন্সার, হাউ টু ইটিসি।

উত্তরঃ এইরকম সাইটের অথারিটি ভালো মানের হলে + Alexa Rank ১ লাখের নিচে থাকলে হবে। মিনিমাম ৫-৭ মাস এসইও করতে হবে । তাহলে পাওয়ার চান্স আছে।


প্রশ্নঃ১১ 1. নিস হিসেবে "blogspot tutorial" কেমন? এটা দিয়ে পাবো ? 2.blogspot.com এ আমি টপ ডোমেইন এড করলে ভালো হবে? নাকি হস্তিং কিনে ডোমেইন এড করবো?

উত্তরঃ 1. web Design, SEO, Graphic টিউটরিয়াল or technology টিপস সাইট দিয়ে খুব সহজেই অ্যাডসেন্স এপ্রুভ হয়। 2. হস্টিং নিয়ে ওয়ার্ডপ্রেস এ সাইট বানালে ভালো হবে। এসইও তে বেশি সুবিধা পাবেন।



প্রশ্নঃ১২ আমার সাইট এর সব visitor যদি facebook থেকে আসে তাহলে কি adsense দিবে ?

উত্তরঃ গুগল সব আইন মেনে সাইট বানালে ভিজিটরস না থাকলেও অ্যাডসেন্স দিবে । ফেসবুকের ভিজিটরের এর চেয়ে গুগল সার্চ ইঞ্জিন থেকে আসা ভিজিটরের ডিমান্ড বেশি। কাজেই এসইও তে বেশি জোর দিতে হবে।


প্রশ্নঃ১৩ Hosted and non-hosted adsense এর মাঝে পার্থক্য কি ?

উত্তরঃ Hosted Adsense & Non Hosted Adsense এর মদ্ধে মেইন পার্থক্য হচ্ছে... Hosted শুধুমাত্র গুগলের সাইট Youtube & Blogger এ ইউজ করা যায়। তবে শুনেছি ২০১৪ সালের পরে পাওয়া Hosted Adsense নাকি ব্লগারে অ্যাড দেখাতে ঝামেলা করে। আর নিজস্ব সাইটে Non Hosted Adsense ম্যাক্সিমাম 500 Website এ ব্যাবহার করা যায়। রেভিনিউ শেয়ারিং সেম ৬৮ %.


প্রশ্নঃ১৪ আপনি ভালো মানের আর্টিকেলের উপর খুব জোর দিচ্ছেন । আচ্ছা ভাই আর্টিকেলের মান ভালো না খারাপ হল এটা চেক করার কি কোন সাইট বা সফটওয়ার আছে ? একটা ভালো কুয়ালিটি সম্পর্ন আর্টিকেলের কি কি গুন থাকতে হয় ?

উত্তরঃ এখানে সকল জনপ্রিয় টুলসগুলো আছে। আপনি এগুলো দিয়ে চেক করতে পারবেন https://www.google.com/search?q=Plagiarism+Checker&ie=utf-8&oe=utf-8&aq=t&rls=org.mozilla:en-US:official&client=firefox-a&gws_rd=ssl পেইড টুলসগুলো আরও ভালো রেজাল্ট দেখায়



প্রশ্নঃ১৫ আমার একটা ব্লগ আছে ব্লগার এ domain এখনো set করা হয়নি কিছুদিন এর মধ্যে domain set করব। এখন পর্যন্ত ৫০ টা পোস্ট করা হয়েছে। সব পোস্ট ৮০% unique. ব্লগ এ আমার প্রতিদিন ১০০+ visitor আসে। domain set করার পর কতদিন পর adsense apply করলে approve পাইতে পারি।

2. ভালমানের content বলতে আমি কোনটাকে বুজব ভাই? একটু বলবেন।

3. আমার content এর যদি কোনো problem থাকে and আমি যদি সেইটা একবার apply করার পর বুজতে পারি and যদি সেই content গুলো delete করে দিয়ে আবার fresh কনটেন্ট পোস্ট করে আবার apply করি তাহলে কি problem হবে approve পাইতে?


উত্তরঃ 1. কোথায় ডোমেইন সেট করবেন ? ব্লগারে ? আমি বলবো না। ওয়ার্ডপ্রেস এ নিজস্ব সাইট বানান। WP Best SEO Friendly smile emoticon তবে, ব্লগারে ডোমেইন সেট করলে এক মাস পরে এপ্লাই করে দেখুন। কনটেন্ট ভালো মানের হলে এপ্রুভ পেয়ে যাবেন। 2. কপি পেস্ট মুক্ত ফ্রেশ কনটেন্ট ।অবশ্যই গ্রামার, সেন্টেন্স এবং কতো % ইউনিক সেটা মাথায় রাখতে হবে, আশা করি বুঝতে পেরেছেন। 3. ডিলেট করলে বিপদে পড়বেন। 404 not Found আসবে আর সাইটের Rank হারাবেন। কনটেন্ট আপডেট কিংবা রি - রাইট করলে ভালো হবে।



প্রশ্নঃ১৬ 1। ওয়েবসাইটের বয়স যদি ৩মাস পার হয়ে থাকে এবং ২৫০ টা পোষ্টের মধ্যে ১০০ টা পোষ্ট ৫০% ইউনিকের নিচে থাকে তাহলে কি অ্যাডসেন্স পাওয়া যাবে ???? 2। অ্যাডসেন্স এপ্রুপ পেতে কোনটা বেশি জরুরি .. ‘‘ইউনিক পোস্ট ’’ না কি ‘‘ভিজিটর’’ ????

উত্তরঃ এইরকম সাইট দিয়ে পাওয়ার চান্স কম। ৮০ % + ইউনিক আর্টিকেল লাগবে। তাহলে পেয়ে যাবেন। অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্য ইউনিক পোস্ট জরুরী


প্রশ্নঃ১৭ Non Hosted Google Adsense বলতে কি বুঝায়। যদি একটু বিস্তারিত বলেন প্লিজ

উত্তরঃ নিজস্ব সাইট দিয়ে এপ্রুভাল পাওয়া গুগল অ্যাডসেন্স একাউন্ট হচ্ছে Non Hosted Google Adsense । এই এক একাউন্ট দিয়ে আপনি ৫০০ ওয়েবসাইটে অ্যাড ব্যাবহার করতে পারবেন।


প্রশ্নঃ১৮ blogspot.com থেকে ব্লগিং করল্র কি Adsense পাব?
উত্তরঃ ২০১১ - ২০১২ সালে দিতো , এখন শুনি নাই যে কেউ ব্লগস্পট দিয়ে পাচ্ছে। Non Hosted পেতে চাইলে নিজস্ব ডোমেইন লাগবে । ফ্রী কোন সাব ডোমেইন দিয়ে না।


প্রশ্নঃ১৯ hosted account কি non hosted account এ convert করা যায় ?

উত্তরঃ হ্যাঁ করা যায়, গুগল পলিসি তে সাইট বানিয়ে অ্যাডসেন্স একাউন্ট এ সাইট অ্যাড করতে হবে। গুগল রিভিউ করবে, সব ঠিক থাকলে .Com এ অ্যা ড সো করবে। আর কোন সমস্যা থাকলে .Com এ অ্যাড দেখাবে না। তবে এর চেয়ে Non Hosted Account সহজেই পাওয়া যায়।


প্রশ্নঃ২০ Privacy & DMCA পেজের কনটেন্ট দিবো কি ভাবে? করো দেখে রিরাইট করবো না ইউনিক লিখবো। না কি কোন টুল দিয়ে জেনারেট করে নিবো?

উত্তরঃ Privacy টুলস দিয়ে জেনারেট করবেন আর DMCA পেজ সবার একই রকম থাকে । ২-৪ লাইন গুরিয়ে ফিরিয়ে নিজের মতো করে দেন। এখনো কোন দিন সমস্যা হয় নাই। আশা করি আপনার বেলাতেও হবে না।এখান থেকে আপনার সাইটের নাম এবং ইমেইল দিয়ে ফ্রী তেই জেনারেট করতে পারবেন. কোন সমস্যা নাই   https://www.google.com.bd/search?q=adsense%20privacy



প্রশ্নঃ২১ ফ্রী ডোমেইন হোস্টিং সাইট যেমন .tk এবং ooowebhost থেকে সাইট তৈরি করে কি এ্যাডসেন্স পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ না


প্রশ্নঃ২২ ১। শুনেছি উন্নত দেশ যেমনঃ USA, UK, Spain প্রভৃতি দেশ থেকে আবেদন করলেই নাকি adsense account এবং code তৎক্ষণাৎ পাওয়া যায়। ব্যাপারটি কতখানি সত্য? ২। blogger এবং নিজস্ব website ( .com domain ) দিয়ে আবেদন করে পাওয়া account গুলোর মধ্যে advantage & disadvantage কি? ৩। উন্নত দেশ থেকে পাওয়া account এবং আমাদের দেশ থেকে পাওয়া account গুলোর মধ্যকার advantage / disadvantage কি? ৪। Developed country-র address verified account-এ আমাদের দেশের কাউকে admin হিসেবে add করা যায় কিনা? গেলে সে কি ঐ account-এর পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রক হতে পারবে? payee name & bank address আমাদের দেশের admin-এর দিলে সমস্যা আছে কি? আর দিতে পারুক বা নাপারুক, আমাদের দেশ থেকে পরিচালিত হওয়ার জন্য কোনরকম banned হওয়ার সম্ভবনা আছেকিনা?


উত্তরঃ উত্তর ১. সত্য । তবে এটা করলে গুগলের নীতিমালা ভঙ্গ করবেন। কারন, আপনার দেশ বাংলাদেশ। ভেরিফাইড করা এবং টাকা তোলা নিয়ে ঝামেলায় পড়বেন। অথবা অইদেশের কাউকে দিয়ে সেম নাম ঠিকানায় ব্যাংক একাউন্ট করতে হবে। উত্তর ২. কোন advantage & disadvantage নাই। তবে ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে এসইও সুবিধা বেশি পাবেন, যেইসব ব্লগারে পাবেন না। উত্তর ৩. advantage & disadvantage নাই। সকল সুবিধা সমান। উত্তর ৪. এই পোস্টে আমার প্রথম উত্তর দেখুন... আমি এটা সাজেস্ট করি না।



প্রশ্নঃ২৩ ১. এডসেন্স কত প্রকার ও কি কি? এবং এদের মধ্যে পার্থক্য কি ?

উত্তরঃ অ্যাডসেন্স সাধারণত ২ প্রকার।Hosted Adsense & Non Hosted Adsense এর মদ্ধে মেইন পার্থক্য হচ্ছে... Hosted শুধুমাত্র গুগলের সাইট Youtube & Blogger এ ইউজ করা যায়। তবে শুনেছি ২০১৪ সালের পরে পাওয়া Hosted Adsense নাকি ব্লগারে অ্যাড দেখাতেও ঝামেলা করে। আর নিজস্ব সাইটে পাওয়া একাউন্ট হচ্ছে Non Hosted Adsense , এটা দিয়ে ম্যাক্সিমাম 500 Website এ ব্যাবহার করা যায়। রেভিনিউ শেয়ারিং সেম ৬৮ % ।



প্রশ্নঃ২৪ ভাই আমি মোবাইল রিভিউ নিয়া একটা সাইট বানাতে চাই। কিন্তু কথা হল। মোবাইল এর ফিচার তো এক এখানে ইউনিক কি লিখবো। আর মোবাইল এর ফটো গুলো যদি কোম্পানির সাইট থেকে নেই। তাইলে কি গুগল কপি রাইট এ ফেলবে, আর Adsence কি approve পাবো ১ মাসের মধ্যে । আমি on page & off page seo সবই পারি। --যদি সব ঠিক করে ১ মাস পর apply করি তাইলে adsence পাওয়ার সম্ভাবনা কেমন। আর রিভিয় গুলো কেমনে লিখলে ভাল হবে। একটু কিলিয়ার করলে ভাল হতো --visitor 100-200 per day হলে কি approve হবে ?

উত্তরঃ GSMARENA.Com এই মানের পোস্ট লিখবেন। আর কনটেন্ট এ মোবাইল স্পেসিফিকেশন লিখতে গেলেও উপরে নিচে ২-৪ লাইন লেখা যায়, কাজেই চিন্তার কিছুই নাই। আসতে আস্তেই ভালো লিখতে পারবেন। আর সাইট ১ মাসের উদ্দেশে না বানিয়ে, ১ বছরের উদ্দেশে বানান। নয়লে সফল হতে পারবেন না। ---ছবি নেয়ার ক্ষেত্রে কোম্পানির কপিরাইট থাকলে সমস্যা হবে। কারো ইমেজ নিলেও টাইটেল এবং সাইজ পরিবর্তন করে নিবেন। --একটা সাইট দিয়ে আমি ১৩ দিনেও এপ্রুভাল পেয়েছি। সবই কনটেন্ট এবং এসইও এর জোরে, তবে নরমালি ৪০-৫০ দিন সময় নিলে ভালো হয় । --- কনটেন্ট ভালো হলে ভিজিটর ছাড়াও এপ্রুভ হবে। তবে, দিনে ১০০০ এর নিচে ভিজিটরস থাকলে, ভালো মানের আয় করতে পারবেন না।



প্রশ্নঃ২৫ Adsense কিভাবে পাব? আর Adsense কিভাবে ধরে রাখব আর বেশি বেশি Income কিভাবে করব ?

উত্তরঃ গুগলের নিয়ম অনুযায়ী সাইট বানিয়ে অ্যাডসেন্স এপ্লাই করলে পাওয়া যায়। আর অ্যাডসেন্স ধরে রাখার জন্য গুগলের কোন টার্মস ভঙ্গ করা যাবে না। আর বেশি বেশি ইনকামের জন্য বেশি বেশি ভিজিটরস লাগবে। তার জন্য এসইও জানতে হবে।


প্রশ্নঃ২৬ 100% unique article এর সাথে ইমেজ গুগল থেকে নিয়ে পাব লিশ করলে কোন সমস্যা হবে কিনা?

উত্তরঃ কপিরাইট মুক্ত ইমেজ থাকলে কোন সমস্যা হবে না। ইমজের টাইটেল এবং সাইজ পরিবর্তন করে নিবেন।


প্রশ্নঃ২৭ ১ টা Top LVL Domain নিয়ে যদি ওইটাকে ব্লুগার এ Hosting করি এবং ওইটায় ১৫ দিনে ১৫ টা ৩০০ Word এর articlesmallseotools.com/plagiarism-checker দিয়ে 100% ইউনিক করে ১৫ দিনে পোস্ট করি তার পর Apply করি তো পাব কিনা ? আর ওইটা তো NoN hosted Adsense Hobe Tai na ?? Worepress free Hosting করে কি apply করা যাবে? approve হবে ??

উত্তরঃ আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর এপ্রুভ হবে না। Site Dose Not Complete with Google Policy এই সমস্যা দেখাবে। সঠিক গাইড পাওয়ার জন্য আজকের ইভেন্টে সকলের পোস্টে আমার কমেন্টগুলো কষ্ট করে পরে নিবেন। আসা করি সব পুরিস্কার বুঝে যাবেন।



প্রশ্নঃ২৮ 1. Hosted Account এবং Non- Hosted Account এর মধ্যে পার্থক্য কি?
2. কিভাবে Hosted Account এবং Non- Hosted Account পাব?
3. Hosted Account এবং Non- Hosted Account এর সুবিধা এবং অসুবিধা কি?
উত্তর ১. Hosted Adsense & Non Hosted Adsense এর মদ্ধে মেইন পার্থক্য হচ্ছে... Hosted শুধুমাত্র গুগলের সাইট Youtube & Blogger এ ইউজ করা যায়। তবে শুনেছি ২০১৪ সালের পরে পাওয়া Hosted Adsense নাকি ব্লগারে অ্যাড দেখাতে ঝামেলা করে। আর নিজস্ব সাইটে Non Hosted Adsense ম্যাক্সিমাম 500 Website এ ব্যাবহার করা যায়। রেভিনিউ শেয়ারিং সেম ৬৮ % .

উত্তর২. Youtube দিয়ে Hosted Account এবং আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট দিয়ে Non- Hosted Account পাবেন।

উত্তর৩. প্রথম উত্তর আরও একবার পড়ুন ।



প্রশ্নঃ২৯ ভাই এডসেন্স পেতে সাইটের বয়স কত লাগবে ? কতগুলো পোষ্ট আর কি রকম এসইও করা লাগবে ?

উত্তরঃ গুগল এর মেইন শর্ত হচ্ছে হাই কুয়ালিটি ভালো মানের কনটেন্ট এবং ১ টা টপ লেভেল ডোমেইন দিয়ে সাইট বানাতে হবে। তারপর সাইটে ৪০-৫০ দিন সময় নিয়ে ৪০-৫০ টা ইউনিক আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে। সাইটে About, Privacy, Contact us & DMCA পেজ গুলো ঠিক মতো পাবলিশ করতে হবে। সাইটের সকল পোস্ট Google Webmaster এ সাবমিট করতে হবে। তারপর হালকা পাতলা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করুন। তারপর সাইটের বসয় ৫০-৬০ দিন হলে গুগল অ্যাডসেন্স এপ্লাই করুন। অ্যাডসেন্স এপ্রুভ হতে সময় লাগবে না।


প্রশ্নঃ৩০ আমার সাইট এ 15/20 টার মতো আর্টিকেল আছে। এবাউট পেজ, কনটেক পেজ, প্রাইভেসি পলিসি পেজ আছে। সাইট এর বয়স প্রায় ১ বছর। এখন কি আমি এডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করতে পারি বা আমার আর কি কি করতে হবে এডসেন্স পাওয়ার জন্য?

উত্তরঃ এপ্লাই যেকোনো সাইট দিয়ে করা যাবে। কিন্তু সব সাইট দিয়েই এপ্রুভ হবে না। ভালো হয় গুগল পলিসি মেনে সাইটে আরও ৩০ টা পোস্ট দেন। তারপরে এপ্লাই করেন।



প্রশ্নঃ৩১ Google adsance এর টাকা কিভাবে উঠানো যায় ?

উত্তরঃ ২০১৩ সালের ডিসেম্বরের আগে পর্যন্ত আমরা বাংলাদেশের সবাই চেক দিয়ে টাকা ক্যাশ করাতাম। মাস খানিক সময় লাগতো টাকা ক্যাশ করতে। এখন EFT আছে । সরাসরি ৪-৫ দিনেই টাকা ব্যাংক এ চলে আসে, আমি ডাচ বাংলা ব্যাংক দিয়ে তুলি। অনেকেই ব্র্যাক দিয়েও তুলে, কোন সমস্যা নাই।


প্রশ্নঃ৩২ ভাইয়া. com Domain নিয়ে বাংলায় ব্লগিং করলে এডসেন্স পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ না


প্রশ্নঃ৩৩ হোস্টেড অ্যাডসেন্সে অ্যাকাউন্টে পেমেন্ট মেথড হিসেবে DBBL Mobile Banking কিভাবে অ্যাড করা যায়? সাধারণত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অ্যাড করার জন্য ধারাবাহিকভাবে কি করতে হয়?

উত্তরঃ হোস্টেড অ্যাডসেন্সে অ্যাকাউন্টে পেমেন্ট মেথড হিসেবে DBBL Mobile Banking হিসাবে অ্যাড করা যায়। Adsense & Domain Parking গ্রুপের কয়েক DBBL Mobile Banking দিয়ে টাকা তুলে। আমি কখনো ইউজ করি নাই। সম্ভবত Account No. এর জায়গায় Mobile Banking নাম্বার দিতে হয়। গ্রুপে একসময় পোস্ট দিয়েন। যারা ইউজ করে, তারা আরও বিস্তারিত বলতে পারবে।



প্রশ্নঃ৩৪ Hubpage দিয়ে যে অ্যাডসেন্স পাওয়া যায় ‍সেটার সাথে নিজের website থেকে পাওয়া অ্যাডসেন্স এর পার্থক্য কতখানি ???

উত্তরঃ নিজস্ব সাইট দিয়ে পাওয়া আর ৩য় পক্ষ দিয়ে পাওয়া এক জিনিস নয়। ওরা অবশ্যই আপনার একাউন্টের কিছু % কমিশন কেটে রাখবে।



প্রশ্নঃ৩৫ adscence approve পাওয়ার পর যদি আমি আমার সাইট এর banner বা অন্য কোথাও সাইট এর related niche এর cpa বা অন্য কোন product এর promotion করি, তাহলে কি adsense এর কোন problem হবে ?
উত্তরঃ promotion/cpa তে যদি গুগল পলিসি ভঙ্গ করে এমন কিছু থাকে, তাহলে ব্যাবহার না করাই ভালো। তবে Amazon & Adsense একই সাইটে ব্যাবহার করা যায়। কোন সমস্যা হয় না।



প্রশ্নঃ৩৬ আমি আমার সাইট এর কোন sub domain create করে কি adsense ব্যবহার করতে পারি ?
উত্তরঃ টপ লেভেল ডোমেইন দিয়ে নেওয়া রানিং অ্যাডসেন্স থাকলে পারবেন। সাব ডোমেইন দিয়ে নিউ অ্যাডসেন্স পাওয়া যাবে না।


প্রশ্নঃ৩৭ আমার youtube adsense account আছে । non hosted site এর জন্য কি আমি adsense apply করতে পারব ? এক্ষেত্রে কি কোন problem এ পরতে হবে ?

উত্তর . হ্যাঁ পারবেন। ঝামেলাজুক্ত কাজ। তবে এর চেয়ে নতুন নেওয়া অনেক সহজ।


প্রশ্নঃ৩৭.১ Youtube and website এর জন্য ২ টার earning কি একসাথে দেখাবে ।। না আলাদা আলাদা দেখাবে ?

উত্তর. সব রিপোর্ট আলাদা দেখতে পারবেন।


প্রশ্নঃ৩৮ এখন বর্তমান ইউটিউব অ্যাডসেন্স কি ব্লগার এ ব্যবহার করা সম্ভব?

উত্তরঃ যদি যায় তাহলে বর্তমানে কিভাবে করব? উত্তরঃ আমি ২০১২ এর পরে আর কোন ব্লগস্পট এ অ্যাড ব্যাবহার করি নাই। ২০১৪ সালের আগের একাউন্টে হতো । এখন অনেকেই বলে Blogspot এ অ্যাড সো করে না। ভালো মানের ৪০-৫০ টা পোস্ট দিয়ে চেষ্টা করে দেখুন। হতেও পারে আবার নাও হতে পারে।


প্রশ্ন ৩৯. আমার যদি ইতোমধ্যেই একটি Adsense একাউন্ট থেকে থাকে, সেক্ষেত্রে আমার ছোট ভাই আরেকটি একাউন্ট এপ্লাই করতে পারবে যদি বাড়ির এড্রেস একি হয়?

উত্তরঃ আলাদা সাইট, আলাদা কম্পিউটার আইপি, আলাদা ঠিকানা এবং আলাদা Payee Name দিয়ে সহজেই এপ্রুভ পাবেন। আশা করি কোন ঝামেলা হবে না।


প্রশ্নঃ ৪০ বাংলা ওয়েবসাইট হলে কি adscence apply করা যাবে ?

উত্তরঃ এপ্লাই করা যাবে কিন্তু এপ্রুভ হবে না। কারন, গুগল এখনো বাংলা পারমিশন দেয় নাই। অন্য সাইট দিয়ে এপ্রুভ করিয়ে বাংলা সাইটে ইউজ করা যায়।



এই প্রশ্নোত্তরগুলো আপনার কাছে যদি ভালো লাগে এবং দরকারি মনে হয়। তাহলে অবশ্যই এটা শেয়ার করুন...

সৌজন্যেঃ Rubel SBS Blog

সোমবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

ব্লগার পোষ্ট প্রমোট করার ৫টি সহজ ও কার্যকর পদ্ধতি।

ব্লগার পোষ্ট প্রমোট করার ৫টি সহজ ও গুণগত পদ্ধতি

আপনার অজান্তেই পড়ে রয়েছে কতগুলো সহজ পদ্ধতি, যেগুলো দিয়ে আপনি সহজেই আপনার ভিজিটরদের কাছে আপনার ব্লগের নতুন সহ পুরাতন পোষ্ট গুলো পৌছাতে পারেন। আপনি জানেন যে আপনার কাঙ্কিত ভিজিটরার আপনার সবগুলো পোষ্ট ভিউ করছে। কিন্তু আমরা জানি যে অধিকাংশ ভিজিটররা আপনার পড়ে থাকা পুরাতন পোষ্ট গুলো ভিউ করছে না। আজকের এই পোষ্টে আপনাদের দেখাতে চেষ্টা করবো, কিভাবে আপনার ব্লগারের নতুন সহ পুরাতন পোষ্ট গুলো আপনার ভিজিটরদের কাছে প্রমোট করে আপনার টার্গেটেড ভিজিটর বৃদ্ধি করবেন।


তার আগে চলুন সংক্ষেপে জেনে নেই, ব্লগারের পুরাতন পোষ্ট গুলো কেনও প্রমোট করতে হবে? এর ফায়দাটাই বা কি?

মনে করুন আপনি প্রতিদিন আপনার ব্লগে কম-পক্ষে ৫ থেক ৬ টি পোষ্ট করেন (আরও বেশী বা কম হতে পারে)। হতে পারে আপনি এই পোষ্ট গুলো একবার বা দুইবার শেয়ার করেছেন সোসিয়াল মেডিয়াতে এবং ৩ থেকে ৪ বার আপনি নিজে ভিউ করেছেন। এখন চলে যান এক সাপ্তাহ পরে। আজকে যে ৬টি পোষ্ট করছেন এক সাপ্তাহ পরে কিন্তু এই ৬ টি পোষ্ট প্রায় ৪০ টি পোষ্টের নিচে পড়ে গেছে।

এখন চিন্তা করে দেখুন আপনার কাঙ্কিত সব ভিজিটররাই কি আপনার পোষ্ট গুলো ভিউ করেছে? তার হাতে কি সময় আছে যে ৪০ টি পোষ্টের পরে গিয়ে তার প্রয়োজনীয় ৬টি পোষ্ট দেখার? এবার হয়ত চিন্তা করছেন যে, আমার পোষ্ট গুলো তো সার্চ ইঞ্জিন থেকে সার্চ করেও পেতে পারে? আরে ভাই আপনার ব্লগ কি সার্চ ইঞ্জিনের টপে আছে সে কেউ সার্চ করলেই আপনার ব্লগ চলে আসবে? আর বাংলা ব্লগ হলেই তো কোন কথাই নেই। ঝামেলা আছে রে ভাই, ঝামেলা আছে। এতো সহজ না।

এভারেজ ট্রাফিক গুলো ধরে রাখার জন্য আপনার পুরাতন পোষ্ট গুলো নতুন করে প্রোমোট করা প্রয়োজন। এজন্য কোন প্রকার ঝামেলায় না গিয়ে আমরা ৫ গুণগত, কার্যকর ও সহজ পদ্ধতি দেখবে ব্লগার পোষ্ট প্রোমোট করার। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।


জনপ্রিয় পোষ্টঃ

জনপ্রিয় পোষ্টগুলোর প্রতি ভিজিটরদের দৃষ্টি তাকে অনেক বেশী। আপনার ব্লগে নির্দিষ্ট সংখ্যক কয়েকটি জনপ্রিয় পোষ্ট দেখান। এক্ষেত্রে ৫ - ১০ টি পোষ্ট উত্তম। অনেক ব্লগেই জনপ্রিয় পোষ্ট উইডগেট থাকে, এটা কমন বিষয়। তবে অনেক ব্লগেই থাকে না। যদি আপনার ব্লগে জনপ্রিয় (Popular Posts widget) উইডগেট না থাকে তাহলে এখনই এড করে নিন। এখানে থেকে ভালো পরিমাণ ভিজিটর পাওয়া যায়। আর জনপ্রিয় পোষ্টগুলো দেখানোর উত্তম স্থান হল সাইড বার। 

দেখুনঃ 


রিলেটেড পোষ্টঃ 

জি, এটাও কমন একটা বিষয়। কমন হলেও ক্রমানুসারে আমায় লেখতে হবে। আপনি অনেক জনপ্রিয় ব্লগে দেখে থাকবেন যে, তারা রিলেটেড পোষ্ট উইডগেট ব্যবহার করে পোষ্টের একদম নিচে। আমার জানা মতে সব ব্লগার টেমপ্লেট এই রিলেটেড পোষ্ট উইডগেট থাকে। তাই এটা নিয়ে বিস্তারিত লেখার কোন দরকার নেই। তবে এটার কাজ হল, বর্তমান পোষ্টের সাথে সম্পর্কিত পুরাতন পোষ্ট গুলো দেখানো। এতে করে ভিজিটররা যে পোষ্টটি ভিউ করছে, তার সাথে সম্পর্কিত বাকি পোষ্টগুলো ও দেখতে পারে।

ব্লগার পোষ্ট প্রমোট করার ৫টি সহজ ও গুণগত পদ্ধতি

সোসিয়াল মেডিয়াতে পুনরায় শেয়ার করুনঃ

আপার ব্লগের পুরাতন পোষ্টগুলো পুনরায় সোসিয়্যাল মেডিয়াতে শেয়ার করুন। আপনার পোষ্টগুলো ভিজিটরদের নজরে আনতে হলে সোসিয়াল শেয়ার হবে একটি অন্যতম মাধ্যম। সাপ্তাহে একটি দিন রেখে দিন শুধু ব্লগ মনিটরিং করার জন্য। সেদিন দেখে দেখে পুরাতন পোষ্ট গুলো শেয়ার দিন আপনার ফেইসবুক পেইজ, ফেইসবুক গ্রুপ , গুগল প্লাস প্রোফাইল, গুগল প্লাস কমিউনিটি ইত্যাদি সোসিয়্যাল মেডিয়াতে। এই সোসিয়াল শেয়ার আপনার পুরাতন পোষ্টগুলোতে একটি নতুন আলোচনা তৈরী করতে পারে। 


ব্লগার পোষ্ট প্রমোট করার ৫টি সহজ ও গুণগত পদ্ধতি

ইন্টারলিংকিংঃ

বিষয়টা এসইও এর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ন্য। বিষয়টা সহজ করে বলি। কোন পোষ্টের মধ্যে অন্য পোষ্টের লিংক শেয়ার করাকেই ইন্টারলিংকিং বলে। উপরে দেখুন আমি বেশ কয়েকটা ইন্টারলিংক এড করেছি। এভাবে আপনি আপনার প্রত্যেকটি নতুন পোষ্টে পুরাতন পোষ্ট গুলোর লিংক এড করে দিবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে একটু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। আপনাকে এমন ভাবে ইন্টারলিংক যোগ করতে হবে যেন ভিজিটররা বিভ্রান্ত না হয়। এখন আপনি ইন্টারলিংকে বললেন এক আর ভিতরের লিংক আরেক। এটা হলে ভিজিটর হারাবেন এমনকি সার্চ ইঞ্জিনেও আপনার র‍্যাঙ্ক কমতে পারে। এক্ষেত্রে  আমার ইন্টার লিংক গুলো একটু ফলো করে দেখুন কিভাবে ইন্টারলিংকিং করেছি।

ব্লগার পোষ্ট প্রমোট করার ৫টি সহজ ও গুণগত পদ্ধতি


ব্লগ সার্চঃ

ইহা কিন্তু একটি গুরুত্বপূর্ন্য অংশ। হে, সব ব্লগেই সার্চ বক্স থাকে। কিন্তু অনেকের ব্লগেই দেখলাম সার্চ বক্স আছে ঠিকই কিন্তু কোথায় আছে সেটা খুজে বের করতে সময় লেগে গেল ২০-২৫ সেকেন্ড। একটা কথা মনে রাখবেন, ভিজিটরদের সময়ের মূল্য আছে। একটু এদিক সেদিক হলে কিন্তু তারা বেশী সময় খরচ করতে চাইবে না। 

আপনার ব্লগে সার্চ বক্স টিকে চোখের সামনে রাখুন। প্রয়োজনে একটু বড় আকারে দিন। যেন ভিজিটরদের চোখে পড়ে। প্রয়োজনে গুগল কাস্টম সার্চ বক্স ব্যবহার করুন। এতে পুরাতন পোষ্ট খুজে পেতে সহায়তা করবে। 

ব্লগার পোষ্ট প্রমোট করার ৫টি সহজ ও গুণগত পদ্ধতি



আশা করি পোষ্ট আপনাদের অনেক সহায়তা করবে। যদি পোষ্টটি আপনাদের উপকারে আসে তাহলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। তাছাড়া এই পোষ্ট সম্পর্কে আপনাদের মতামত জানাতে পারেন কমেন্ট করে। ধন্যবাদ সবাইকে এতক্ষন সাথে থাকার জন্য।